Advertising

SC ST OBC Scholarship 2025: এখনই আবেদন করে ভবিষ্যৎ গড়ে তুলুন

Advertising

ভারতে শিক্ষাক্ষেত্রে সমান সুযোগ নিশ্চিত করাটা সবসময়ই একটি বড় চ্যালেঞ্জ। বিশেষ করে তফসিলি জাতি (SC), তফসিলি উপজাতি (ST) এবং অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণি (OBC)-এর বহু শিক্ষার্থী আর্থিক কারণে উচ্চশিক্ষা থেকে বঞ্চিত হন। এই সমস্ত পিছিয়ে পড়া গোষ্ঠীর শিক্ষাগত অগ্রগতি নিশ্চিত করতে কেন্দ্র সরকার একাধিক গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ নিয়েছে।

Advertising

SC, ST, OBC স্কলারশিপ স্কিম ২০২৫ সেই সমস্ত ছাত্রছাত্রীদের জন্য তৈরি, যারা যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও শুধুমাত্র টাকার অভাবে পড়াশোনায় ব্যাঘাতের সম্মুখীন হন। এই প্রকল্প শিক্ষা সমতা ও সামাজিক ন্যায়ের পথে একটি দৃঢ় পদক্ষেপ।

📢 প্রকল্পের লক্ষ্য ও দর্শন

এই স্কলারশিপ স্কিম চালুর পেছনে সরকারের মূল উদ্দেশ্য হলো:

  • পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়ের ছাত্রছাত্রীদের উচ্চশিক্ষায় প্রবেশাধিকার দেওয়া
  • আর্থিক সমস্যা যেন শিক্ষার পথে বাধা হয়ে না দাঁড়ায়
  • কর্মসংস্থানের উপযোগী দক্ষতা অর্জনে উৎসাহ দেওয়া
  • জাতিগত বৈষম্য দূর করে শিক্ষা ব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ তৈরি করা
  • স্কুল-কলেজে ড্রপআউট কমিয়ে ট্যালেন্ট ধরে রাখা

এই প্রকল্প শুধুই টাকার সহায়তা নয়, বরং একটি দীর্ঘমেয়াদী সামাজিক বিনিয়োগ।

🎯 এই স্কলারশিপ কারা পাবে?

নিম্নে এই স্কিমের যোগ্যতার শর্তাবলি স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হলো:

Advertising

🇮🇳 নাগরিক পরিচয়:

  • আবেদনকারীকে অবশ্যই ভারতীয় নাগরিক হতে হবে।

🧾 জাতিগত যোগ্যতা:

  • কেবলমাত্র SC, ST অথবা OBC শ্রেণিভুক্ত ছাত্রছাত্রীরাই এই সুবিধার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

🧠 শিক্ষাগত শর্ত:

  • দ্বাদশ শ্রেণীতে বা সমমান পরীক্ষায় অন্তত ৬০% নম্বর থাকতে হবে।

🎂 বয়সসীমা:

  • আবেদনকালে বয়স ৩০ বছরের মধ্যে হওয়া বাধ্যতামূলক।

💸 আয়সীমা:

  • পরিবারের বার্ষিক আয় সর্বাধিক ₹৩.৫ লক্ষ (কিছু রাজ্যে ₹৪.৫ লক্ষ পর্যন্ত অনুমোদিত)।

🏫 শিক্ষাগত স্তর:

  • নবম শ্রেণী থেকে শুরু করে পোষ্ট-গ্র্যাজুয়েট বা পেশাগত শিক্ষার (যেমন ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিকেল, আইন) ছাত্রছাত্রীরা এই স্কিমের অন্তর্ভুক্ত।

🏦 ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট:

  • আধার লিঙ্ক করা সক্রিয় ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট আবশ্যক।

📋 ভর্তির স্তর অনুযায়ী স্কলারশিপের বিভাগ

এই স্কলারশিপ প্রকল্পটি কয়েকটি স্তরে বিভক্ত, যার মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের শ্রেণী ও কোর্স অনুযায়ী আলাদা সাহায্য প্রদান করা হয়:

১. প্রাক-ম্যাট্রিক স্কলারশিপ (Class 9–10):

এই পর্যায়ের ছাত্রছাত্রীদের জন্য প্রাথমিক স্তরের সহায়তা প্রদান করা হয়, যেন তারা প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করতে পারে নিরবিচারে।

২. পোস্ট-ম্যাট্রিক স্কলারশিপ (Class 11 onwards):

এটি মাধ্যমিক উত্তীর্ণ ছাত্রছাত্রীদের জন্য, যারা হায়ার সেকেন্ডারি, গ্র্যাজুয়েশন বা পোষ্ট-গ্র্যাজুয়েট কোর্সে অধ্যয়ন করছেন।

৩. মেধা-ভিত্তিক ও আর্থিক সহায়তা (Merit-cum-Means):

বিশেষত পেশাগত কোর্সে (যেমন B.Tech, MBBS, B.Pharm) পড়ুয়াদের জন্য দেওয়া হয়। মেধা ও অভাব দুটোই বিবেচনায় নেওয়া হয়।

৪. টপ ক্লাস স্কলারশিপ:

IIT, IIM, AIIMS-এর মতো ভারতবর্ষের শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানে পড়ুয়াদের জন্য বিশেষ স্কিম। এখানে সর্বোচ্চ পরিমাণ আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়।

💰 আর্থিক সহায়তার পরিমাণ কত?

স্কলারশিপের অর্থ ছাত্রছাত্রীর শ্রেণি, কোর্স ও সামাজিক শ্রেণির ওপর নির্ভর করে ভিন্ন হয়:

  • SC/ST ছাত্রছাত্রীদের জন্য:
    পোস্ট-ম্যাট্রিক পর্যায়ে ₹১২,০০০ থেকে ₹৪৮,০০০ বার্ষিক সহায়তা।
  • OBC শ্রেণির জন্য:
    ₹১০,০০০ থেকে ₹২৫,০০০ পর্যন্ত স্কলারশিপ নির্ধারিত কোর্স অনুযায়ী দেওয়া হয়।
  • বিশেষ সুবিধা:
    • হোস্টেলে থাকা শিক্ষার্থীদের জন্য পৃথক মেইন্টেনেন্স অ্যাওয়ার্ড
    • পাঠ্যপুস্তক, স্টেশনারি, টিউশন ফি ও প্রশিক্ষণের জন্য অতিরিক্ত অর্থ
    • ডিভাইস (ল্যাপটপ/ট্যাবলেট) বাবদ এককালীন অনুদান (কিছু রাজ্যে)

📑 আবেদন করতে কী কী ডকুমেন্ট লাগবে?

আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করার আগে নিচের নথিগুলোর ডিজিটাল স্ক্যান কপি প্রস্তুত রাখুন:

  1. আধার কার্ড
  2. জাতিগত শংসাপত্র (SC/ST/OBC)
  3. আয় শংসাপত্র (সর্বশেষ, সরকার অনুমোদিত)
  4. বসবাসের প্রমাণপত্র (Domicile)
  5. আগের শ্রেণির মার্কশিট
  6. বর্তমান ইনস্টিটিউশনের ভর্তি রসিদ বা আইডেন্টিটি কার্ড
  7. ব্যাঙ্ক পাসবুকের কপি
  8. পাসপোর্ট সাইজ ছবি
  9. মোবাইল নম্বর ও ইমেল (যা আধারের সঙ্গে লিঙ্ক রয়েছে)

🖥️ কীভাবে আবেদন করবেন: ধাপে ধাপে গাইডলাইন

এই স্কলারশিপের আবেদন করতে হলে আপনাকে যেতে হবে ন্যাশনাল স্কলারশিপ পোর্টাল (NSP)-এ। নিচে ধাপে ধাপে প্রক্রিয়া দেওয়া হলো:

ধাপ ১: NSP ওয়েবসাইট ভিজিট করুন

👉 https://scholarships.gov.in

ধাপ ২: নতুন রেজিস্ট্রেশন করুন

  • “New Registration” বোতামে ক্লিক করুন
  • সমস্ত নির্দেশিকা পড়ে চেকবক্সে টিক দিন
  • আপনার ব্যক্তিগত ও যোগাযোগের তথ্য দিন
  • রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ হলে আপনি একটি ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড পাবেন

ধাপ ৩: লগইন করে প্রোফাইল পূরণ

  • প্রাপ্ত আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন
  • আপনার শিক্ষাগত, সামাজিক ও ব্যাঙ্ক সংক্রান্ত তথ্য যুক্ত করুন

ধাপ ৪: স্কলারশিপ স্কিম নির্বাচন

  • কোর্স অনুযায়ী সঠিক স্কলারশিপ নির্বাচন করুন: Pre-Matric, Post-Matric, Merit-cum-Means অথবা Top Class

ধাপ ৫: আবেদন ফর্ম পূরণ ও নথি আপলোড

  • অনলাইন ফর্মটি সতর্কভাবে পূরণ করুন
  • প্রয়োজনীয় নথিগুলি সঠিকভাবে আপলোড করুন

ধাপ ৬: যাচাই করে সাবমিট করুন

  • সব তথ্য একবার ভালোভাবে দেখে নিশ্চিত হয়ে সাবমিট করুন
  • আবেদন নম্বর ও রসিদ প্রিন্ট করে সংরক্ষণ করুন

🔍 যাচাই ও অনুমোদন প্রক্রিয়ার বিস্তারিত বিবরণ

স্কলারশিপ আবেদন শুধু অনলাইনে ফর্ম পূরণের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। আবেদন সঠিকভাবে গ্রহণ ও মঞ্জুর হওয়ার জন্য নিচের পর্বগুলো অতিক্রম করতে হয়।

✅ ১. প্রতিষ্ঠানের প্রাথমিক যাচাই

  • আবেদন জমা দেওয়ার পর শিক্ষার্থী যে প্রতিষ্ঠান/স্কুলে ভর্তি রয়েছে, সেটি প্রথমে সেই আবেদন যাচাই করে।
  • এখানে দেখা হয় ছাত্রটি সত্যিই ঐ প্রতিষ্ঠানে ভর্তি কিনা, সঠিক শ্রেণিতে পড়ছে কিনা, এবং তার উপস্থিতি ও শিক্ষাগত রেকর্ড সন্তোষজনক কিনা।

✅ ২. জেলা ও রাজ্য স্তরের যাচাই

  • প্রতিষ্ঠান যাচাইয়ের পর আবেদনটি যায় জেলার সমাজকল্যাণ দপ্তরে, তারপর রাজ্য স্তরে যাচাই হয়।
  • এখানে জাতিগত শংসাপত্র, আয়ের তথ্য ও অন্যান্য নথির সত্যতা যাচাই করা হয়।

✅ ৩. চূড়ান্ত অনুমোদন (কেন্দ্রীয় স্তরে)

  • সবকিছু সঠিক থাকলে জাতীয় স্কলারশিপ পোর্টাল (NSP) থেকে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।
  • এরপরই শিক্ষার্থীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা সরাসরি স্থানান্তরিত করা হয়।

💸 স্কলারশিপের টাকা ছাড় ও DBT প্রক্রিয়া

স্কলারশিপের টাকা কোনো ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে দেওয়া হয় না। Direct Benefit Transfer (DBT) পদ্ধতিতে টাকা সরাসরি আবেদনকারীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে চলে আসে।

🔐 DBT-এর সুবিধাসমূহ:

  • মধ্যস্বত্বভোগী বা দালালের হস্তক্ষেপ থাকে না
  • স্কলারশিপের টাকা পুরোপুরি শিক্ষার্থীর হাতে পৌঁছায়
  • স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হয়
  • আবেদনকারীরা অনলাইনে সহজেই টাকা জমা হওয়ার স্ট্যাটাস দেখতে পারেন

📝 মনে রাখবেন: আবেদন ফর্মে ব্যাঙ্কের IFSC কোড ও অ্যাকাউন্ট নম্বর ভুল হলে টাকা জমা হতে সমস্যা হতে পারে। তাই এগুলি যাচাই করে ফর্মে লিখুন।

🔁 স্কলারশিপ নবীকরণের (Renewal) নিয়মাবলি

প্রথমবার আবেদনকারীরা যেমনভাবে আবেদন করেন, পরবর্তী বছরগুলিতে পুনরায় স্কলারশিপ পেতে গেলে “নবীকরণ” করতে হয়।

📘 নবীকরণ আবেদনের প্রয়োজনীয়তা:

  • শুধু পোস্ট-ম্যাট্রিক, মেধা ও পেশাগত কোর্সের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য
  • শিক্ষার্থীকে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হতে হবে
  • আগের বছরের রেজাল্ট, ভর্তি রসিদ ও পরিচয়পত্র আবার আপলোড করতে হয়
  • ইনস্টিটিউশন যাচাই করার পরেই পুনরায় স্কলারশিপের টাকা ছাড় হয়

🛑 যদি শিক্ষার্থী ফেল করে, তবে স্কলারশিপ বন্ধ হতে পারে।

📲 স্কলারশিপের স্ট্যাটাস কীভাবে ট্র্যাক করবেন?

একবার আবেদন জমা দেওয়ার পর আপনি অনলাইনে নিজেই দেখতে পারবেন আপনার আবেদনের বর্তমান অবস্থা।

✅ NSP পোর্টালে লগইন করে নিচের ধাপগুলি অনুসরণ করুন:

  1. https://scholarships.gov.in – ওয়েবসাইটে যান
  2. আপনার রেজিস্টার করা ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন
  3. Dashboard-এ “Track Application Status” অপশনে ক্লিক করুন
  4. স্ট্যাটাসের পর্যায়গুলো দেখতে পাবেন:
    • Registered
    • Submitted
    • Institute Verified
    • District/State Verified
    • Approved
    • Fund Disbursed

🖨️ চূড়ান্ত অনুমোদনের পর আপনি Sanction Letter ডাউনলোড করে প্রিন্টও করতে পারবেন।

📅 গুরুত্বপূর্ণ সময়সীমা (২০২৫ সালের প্রস্তাবিত তারিখ)

📌 কার্যক্রম🗓️ সময়সীমা
অনলাইন আবেদন শুরুর তারিখ১ মার্চ ২০২৫
আবেদন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ৩০ এপ্রিল ২০২৫
ইনস্টিটিউট যাচাইয়ের শেষ তারিখ৩১ মে ২০২৫
জেলা ও রাজ্য যাচাই শেষ২০ জুন ২০২৫
স্কলারশিপের টাকা ছাড়জুলাই–আগস্ট ২০২৫

📢 উল্লেখ্য: রাজ্যভেদে সময়সীমা কিছুটা ভিন্ন হতে পারে। তাই রাজ্যের সমাজকল্যাণ দপ্তরের ওয়েবসাইটে নজর রাখা জরুরি।

❓ সচরাচর জিজ্ঞাস্য (FAQs)

প্রশ্ন ১: আমি যদি দ্বাদশ শ্রেণিতে ৫৯% পাই, তাহলে কি স্কলারশিপ পাবো?
উত্তর: সাধারণত ৬০% প্রয়োজন। তবে কিছু রাজ্যে সীমা নমনীয় হতে পারে, তাই রাজ্যের নিয়ম অনুযায়ী দেখুন।

প্রশ্ন ২: আমার বাড়ির আয় ₹৫ লক্ষ। আমি কি আবেদন করতে পারি?
উত্তর: না। সর্বোচ্চ আয়সীমা ₹৩.৫–৪.৫ লক্ষ। আয়সীমা ছাড়ালে আবেদন বাতিল হতে পারে।

প্রশ্ন ৩: স্কলারশিপ না পেলে কোথায় অভিযোগ করব?
উত্তর: NSP Helpdesk-এ যোগাযোগ করুন বা grievances.nsp.gov.in-এ অভিযোগ জানান।

প্রশ্ন ৪: যদি সময়সীমা মিস করি?
উত্তর: দুঃখজনকভাবে, নির্ধারিত সময়ের পর আবেদন নেওয়া হয় না। সময়ের আগে আবেদন করাই ভালো।

প্রশ্ন ৫: স্কলারশিপ ছাড় হওয়ার পর কতদিনে টাকা জমা পড়ে?
উত্তর: সাধারণত অনুমোদনের ১৫–৩০ দিনের মধ্যে টাকা DBT-র মাধ্যমে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পৌঁছে যায়।

🧾 সহায়তা ও যোগাযোগ মাধ্যম

যেকোনো সমস্যা, তথ্য কিংবা অভিযোগের জন্য নিচের অফিসিয়াল যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করুন:

  • ন্যাশনাল স্কলারশিপ পোর্টাল (NSP):
    🌐 https://scholarships.gov.in
  • NSP হেল্পডেস্ক:
    📧 ইমেল: helpdesk@nsp.gov.in
    📞 ফোন: 0120-6619540 (সোম – শুক্র, সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা)
  • রাজ্য সমাজকল্যাণ দপ্তর:
    আপনার নিজ রাজ্যের সরকারী ওয়েবসাইটে নির্দিষ্ট অফিসের নাম্বার ও ইমেল পাওয়া যাবে।

🏁 উপসংহার: শিক্ষার জন্য একটি সোনালী সুযোগ

SC, ST, OBC শ্রেণিভুক্ত বহু শিক্ষার্থী রয়েছে যারা যথেষ্ট মেধাবী, কিন্তু আর্থিক কারণে তাদের স্বপ্ন থমকে থাকে। SC, ST, OBC Scholarship Yojana 2025 সেই শিক্ষার্থীদের জন্য একটি শক্তিশালী সহায়ক ভিত্তি তৈরি করে।

এই স্কিম কেবলমাত্র অর্থনৈতিক সহায়তা নয়, বরং শিক্ষার প্রতি সমাজের দায়িত্ববোধের প্রতিফলন। ছাত্রছাত্রীরা যেন নিজেদের গন্তব্যের পথে এগিয়ে যেতে পারে, সেই লক্ষ্যেই এই প্রকল্পের সৃষ্টি।

👉 আপনি যদি এই স্কলারশিপের উপযুক্ত হন বা কারো জন্য এই তথ্য প্রযোজ্য হয়, দয়া করে সময় নষ্ট না করে আবেদন করুন। এটি ভবিষ্যতের পথ প্রশস্ত করতে সাহায্য করবে।

Leave a Comment